1. news@spordhanews.com : স্পর্ধা নিউজ প্রতিদিন : স্পর্ধা নিউজ প্রতিদিন
  2. info@www.spordhanews.com : স্পর্ধা নিউজ প্রতিদিন :
শুক্রবার, ১৩ জুন ২০২৫, ১০:২১ পূর্বাহ্ন
সর্বশেষ :
এপ্রিল ২০২৬ নির্বাচন ঘোষণার মধ্যে দিয়ে সংখ্যাগরিষ্ট রাজনৈতিক দলগুলোর মতামতকে উপেক্ষা করা হয়েছে…………পলিটব্যুরো, ওয়ার্কার্স পার্টি সাতক্ষীরা প্রেস ক্লাবের নতুন কমিটি গঠন সাতক্ষীরা সীমান্ত দিয়ে গরু ও চামড়া পাচার রোধে কঠোর অবস্থানে বিজিবি। মুক্তিযোদ্ধার সংজ্ঞা পরিবর্তন: ইতিহাস না কি বিভ্রান্তি গাজাবাসীর ঈদ ক্ষুধা আর যুদ্ধে ম্লান হয়ে গিয়েছে !! নিরর্বিকার মুসলিম নামের নঙ্গপুনংষক মুসলিম দেশ ।। পাটকেলঘাটায় ওয়ান ডে কাবিং ক্যাম্প অনুষ্ঠিত নিবন্ধন ফিরিয়ে দিয়ে ‘৭১ এর যুদ্ধাপরাধী দলটির অপকর্মের ইতিহাসকে ধামাচাপা দেওয়ার অপচেষ্টা হলো —-ওয়ার্কার্স পার্টি ডায়াবেটিস সুস্থতার সন্ধানে শহীদ ছাত্রনেতা ডাঃ জামিল আকতার রতন ।। রাষ্ট্রধর্ম বিল বাতিল ।। মৌলবাদী রাজনীতি নিষিদ্ধের আন্দোলন ।। রগকাটা থেকে গলাকাটা পর্ব – ২ শহীদ ছাত্রনেতা ডাঃ জামিল আকতার রতন।।রাষ্ট্রধর্ম বিল বাতিল ও মৌলবাদী রাজনীতি নিষিদ্ধের দাবীতে প্রথম প্রতিবাদী শহীদ।

মেটিক্যুলাস ডিজাইনের আরও কিছু হাঁড়ির খবরঃ

হাফিজ সরকার
  • প্রকাশিত: শুক্রবার, ২৮ মার্চ, ২০২৫
  • ১৮৫ বার পড়া হয়েছে

 

স্পর্ধা নিউজ প্রতিদিন।। অনলাইন ডেস্ক।।

ক্লিন্টন ফাউন্ডেশনের ডায়াসে আবেগাপ্লুত হয়ে ড. ইউনূসের বর্ণনায় মেটিক্যুলাস ডিজাইনের প্রধান মাথা কে ছিল সেই ‘মাথায় কাঁঠাল ভাঙা’র খবর জানা গেছে। তারপর জানা গেছে জাতিসংঘের মানবাধিকার বিষয়ক হাইকমিশনার প্রধান ফলকার টুর্ক প্রসঙ্গে। তিনি বিবিসির সঙ্গে সাক্ষাৎকারে বলেছেন কিসের ভয় দেখিয়ে তিনি সেনাবাহিনীকে নিবৃত্ত রাখতে পেরেছিলেন। যদিও সেনাবাহিনী তা অস্বীকার করেছে। ট্রাম্প ক্ষমতায় আসার পর জানা গেছে-ইউএসএআইডি, চল্লিশটির মত প্যারাসাইট সুশীল এনজিওর ভূমিকা। আইএসআই-এর মোবিলাইজেশনে জামাত, হিজবুত, হেফাজত, আনসারুল বাংলার মত মুক্তিযুদ্ধবিরোধী র্যাডিক্যাল ইসলামিস্ট, বিএনপির ফার রাইট গ্রুপ, ধর্মাশ্রয়ী কয়েকটি বাম লিবারাল সংগঠন ড.ইউনূসের সুপরিকল্পিত ছকে নখদন্তহীন কোটাবিরোধী আন্দোলনকে কীভাবে ‘সিভিকোমিলিটারি ক্যু’ ঘটিয়ে শেখ হাসিনাকে দেশত্যাগে বাধ্য করে ক্ষমতা দখল করেছে।

এখানেই শেষ নয়, আরও আছে। জুলাই-আগস্ট আন্দোলনে আইএসআই, জাতিসংঘ ছাড়াও ১৪ টি শক্তিশালী দেশের ভূমিকা ছিল। এদের ‘টুয়েসডে গ্রুপ’টি তৈরি হয় ২০০৫ সালে বিএনপি আমলে। এই ১৪টি বিদেশি দূতাবাস একসঙ্গে কাজ করেছিল ‘মেটিক্যুলাস ডিজাইনে’। এ সময় বিদেশে অবস্থানরত ড.ইউনূসের আহ্বানে সাড়া দিয়ে জাতিসংঘ শেখ হাসিনা সরকারকে কঠিন বার্তা দিয়েছিল। এটা স্বয়ং ড.ইউনূস জানিয়েছিলেন। সেইসঙ্গে ১৪০ জন বিশিষ্ট ব্যক্তি (নোবেল লরিয়েট)ও বাংলাদেশে সরকারের ওপর চাপ প্রয়োগ করেছিল।

‘জাতিসংঘ কী নখদন্তহীন সংস্থা?’ এমন খোঁচা খেয়ে ফলকার টুর্ক বলেছিলেনঃ “জুলাই আন্দোলকারীদের আশা ছিল আমাদের ওপর। তাই আমরা প্রকৃতপক্ষে সেনাবাহিনীকে সতর্ক করি- যদি তারা এতে জড়িত হয় তার অর্থ দাঁড়াবে তারা হয়ত আর শান্তিরক্ষী পাঠানো দেশ থাকতে পারবে না। টুর্ক বলেন তার এই ভূমিকার ফলে স্পষ্ট পরিবর্তন দেখা গিয়েছিল।“ এর বিপরীতে ১০ মার্চ আইএসপিআর থেকে এক বিবৃতিতে বলা হয়-“বাংলাদেশে সেনাবাহিনী জাতিসংঘ মানবাধিকার হাইকমিশন থেকে এমন বিবৃতি সম্পর্কে অবগত নয়। যদি এ সংক্রান্ত কোনো সতর্কতা দেওয়া হয় তা তৎকালিন সরকারকে জানানো হয়ে থাকতে পারে।“

জুলাই-আগস্টে হত্যাকাণ্ড নিয়ে জাতিসংঘ মানবাধিকার তদন্ত রিপোর্ট প্রকাশ হয়েছিল ১২ ফেব্রুয়ারি। তার ৩৮ নম্বর পৃষ্ঠায় ১৩৭ নম্বর অনুচ্ছেদে বলা হয়েছে; “জুলাই আন্দোলনে মানবাধিকার লঙ্ঘনের পরিণতি কী হতে পারে সেটি বাংলাদেশের যথাযথ কর্তৃপক্ষকে জুলাই আন্দোলন চলাকালে জানানো হয়েছিল। যার কারণে আন্দোলনে সেনাবহিনী গুলি চালায়নি বলে মন্তব্য করা হয়েছে রিপোর্টে। তার প্রমাণ হিসাবে ২০২৪ সালের ২৯ জুলাই জাতিসংঘের যে বিবৃতি প্রকাশ হয়েছিল তার রেফারেন্স টানা হয়েছে।

২১শে জুলাই ড.ইউনূসের ‘ইউনূস সেন্টার’ থেকে বিশ্ব নেতা ও জাতিসংঘের কাছে একটি বিবৃতি দেওয়া হয়। যেখানে ড. ইউনূস বাংলাদেশে আন্দোলনকারীদের ওপর দমন-নিপীড়ন বন্ধের জন্য জাতিসংঘকে আইনের মধ্যে সবকিছু করার আহ্বান জানানো হয়। এর প্রত্যুত্তরে ২৫শে জুলাই জাতিসংঘের ১৮জন বিশেষজ্ঞ যত দ্রুত সম্ভব সরকারকে সহিংসতার পথ থেকে সরে আসতে বিবৃতি দেয়। ওই দিনই ড. ইউনূস জাতিসংঘ মানবাধিকার পরিষদের এই বিবৃতির স্বপক্ষে বক্তব্য রেখেছিলেন। সেখানে তিনি দাবী করেছিলেন-‘তার অনুরোধেই জাতিসংঘ এমন কঠোর বিবৃতি দিয়েছে’। অর্থাৎ সেই সময় থেকেই তিনি আন্দোলনরত পক্ষগুলোকে বুঝিয়ে দিচ্ছিলেন; তিনি কীভাবে সবকিছুর নেতৃত্ব দিচ্ছেন। তাই ৫ আগস্টের পর যখন তিনি বললেন-“আমি কিছুই জানি না, ছাত্রদের কয়েকজন আমাকে ফোন করে দেশের দায়িত্ব নিতে বলল। আমি রাজি হয়ে গেলাম”! ব্যাপারটা কী ভিনি-ভিডি-ভিসি?

২৬শে জুলাই ভারতের সংবাদপত্র ‘দ্য হিন্দু’তে এক সাক্ষাৎকারে তিনি নিরাপরাধ মানুষকে খু/ন করার অপরাধে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীকে দায়ী করেছিলেন। ওই সাক্ষাৎকারে তিনি আন্তর্জাতিক সহায়তাও চেয়েছিলেন। এর আগ পর্যন্ত দেশি বা বিদেশি কোনও সংস্থা বা ব্যক্তি বাংলাদেশ সেনাবাহিনীকে দায়ী করেনি।

কোটা সংস্কার আন্দোলন থামাতে ১৫ জুলাই থেকে আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীগুলো বল প্রয়োগ শুরু করেছিল। ১৯ জুলাই আন্দোলনের ব্যাপকতা বাড়লে সরকার মধ্যরাত থেকে কার্ফিউ জারি করে নামিয়েছিল সেনাবাহিনী। ওই দিন থেকেই একযোগে আন্তর্জাতিক বিভিন্ন শক্তির সংশ্লিষ্টতার প্রমাণ পাওয়া গেছে। বেশ কয়েকটি রাষ্ট্রদূত সরকারের কাছে উদ্বেগের কথা জানিয়েছিলেন। এরই মধ্যে সরকারের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে ৮০ জনের মত বিদেশিদের উপস্থিতিতে সরকারের পক্ষ থেকে একটি ব্রিফিং করা হয়। ওই ব্রিফিংয়ে পররাষ্ট্রমন্ত্রী হাসান মাহমুদ একটি ভিডিও দেখিয়েছিলেন। যা দেখে ক্ষোভ জানিয়েছিলেন মার্কিন রাষ্ট্রদূত পিটার হাস ও ব্রিটিশ হাইকমিশনার সারাহ কুক। এই ব্রিফিংয়ের পর থেকে ১৪ জন রাষ্ট্রদূত সরাসরি আন্দোলনকারীদের পক্ষে কাজ করা শুরু করেন। তারা কড়া ভাষায় হাসান মামুদকে একটি চিঠি দেন ২৩শে জুলাই। চিঠিতে স্বাক্ষর করেছিল যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, ফ্র্যান্স, জার্মানি, ইতালি, স্পেন, নেদারল্যান্ডস, কানাডা, সুইজারল্যান্ড, সুইডেন, ডেনমার্ক, নরওয়ে, অস্ট্রেলিয়া এবং ইইউ দূতাবাস। কিন্তু অজ্ঞাত কারণে হাসান মাহমুদ সেটা গোপন রেখে সরকার প্রধানের কাছে পৌঁছেছিলেন চারদিন পর!

এরপর মাঠে নামে ১৪টি দেশের ‘টুয়েসডে গ্রুপ’ যাদের কর্মকাণ্ড ১/১১ এর সময় ছিল ওপেন সিক্রেট। ২০০৯ সালে আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসার পরে এই গ্রুপটি নিষ্ক্রিয় হয়ে পড়ে। ২০১৯ সালে ঢাকায় ব্রিটিশ হাই কমিশনার রবার্ট চ্যাটারটন ডিকসন এসে এই ‘টুয়েসডে গ্রুপ’কে আবার সক্রিয় করেন। ২০২২ সালে এই ডিকসন এক সাক্ষাৎকারে তাদের ভূমিকার কথা প্রকাশ করেন।

এরই মধ্যে ২৩ শে জুলাই সেনাপ্রধান দেখা করেন রাষ্ট্রপতি সাহাবুদ্দিনের সঙ্গে। সেসময় মাঠে ছিল প্রায় ৫৭ হাজার সেনা সদস্য, কিন্তু তারা কাউকে গুলি না চালানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে সেটা প্রেসিডেন্টকে অবহিত করা হয়। ইতোমধ্যে কার্ফিউ জারির সময় ওবায়দুল কাদের বলেছিলেন; আন্দোলনকারীদের ‘দেখামাত্র গুলি করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে’। এ নিয়ে চরম আপত্তি জানায় জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্র, যদিও ওবায়দুল কাদেরের এই নির্দেশের তথ্য কোনও সংবাদ মাধ্যমে পাওয়া যায়নি। পরে কাদের নিজেই জানিয়েছিলেন-‘এ ধরণের নির্দেশ দেওয়া হয়নি’। তবে কাদেরের ওই ঘোষণার পরই যুক্তরাষ্ট্র ২৪ জুলাই ভ্রমণের জন্য বাংলাদশেকে লেভেল-৪ সতর্কতা জারি করে। পরদিন পিটার হাস দেশ ছাড়েন। সক্রিয় হন ফলকার টুর্ক। টুর্ক এসেই শেখ হাসিনাকে একটি চিঠিতে লেখেন- ‘বাংলাদেশে তথ্য অনুসন্ধানের জন্য জাতিসংঘ দল পাঠাতে চায়।‘ পররাষ্ট্র দপ্তর থেকে যার জবাব দেওয়া হয় ২৯শে জুলাই। বিস্ময়কর হলো এই চিঠিটিও শেখ হাসিনার কাছে পাঠানো হয়েছিল ৩ দিন পরে!

এখানেই শেষ নয়। ২৫ জুলাই দুই বাংলাদেশি ব্রিটিশ পার্লামেন্ট সদস্য আফসানা বেগম ও রূপা হক ব্রিটিশ সরকারকে ‘ব্যবস্থা নিতে’ অনুরোধ করেন। ওই একই দিনে দেড়শ বিশিষ্টজন ফলকার টুর্ককে কার্যকর ব্যবস্থা নিতে চিঠি দেন। ৩১শে জুলাই জাতিসংঘের পক্ষে ঘোষণা করা হয়-‘বাংলাদেশে মানবিক সংকট চলছে’। এমন মন্তব্যের পর অনেক বিদেশি ঢাকা ত্যাগ করতে থাকেন।

এই ষড়যন্ত্রের কফিনে সবশেষ পেরেকটি ঠুকেছিল ইউরোপীয় ইউনিয়ন। তাদের একটি চিঠি এসেছিল জুলাইয়ের শেষে। তারা চিঠিতে বাংলাদেশের সঙ্গে সহযোগিতার চুক্তিগুলো স্থগিতের ঘোষণা দেয়। যা ছিল আওয়ামী লীগ সরকারের জন্য চরম আঘাত কারণ, বাংলাদেশের বৃহত্তম বাণিজ্যক অংশীদার ইইউ। ২৭ দেশের এই জোট বাংলাদেশকে বিপুল অর্থ সহায়তা করে আসছে। তারা বিশেষ করে ‘দেখামাত্র গুলির নির্দেশ’ বক্তব্যটি নিয়ে সংক্ষুব্ধ ছিল। যদিও রয়টার্স এই খবরের বিষয়ে বলেছিল; ‘তারা কোনো রিপোর্ট দেখেনি।‘ এরপর ইউনূস সেন্টার থেকে নতুন বিবৃতি দেওয়া হয়। তাতে বলা হয় ‘ড.ইউনূস যখন আন্দোলনকারীদের বিরুদ্ধে দমন-পীড়ন বন্ধে ক্রমবর্ধমান কথা বলছেন, সরকার তখন নিজের তৈরি করা আরও খারাপ সংকটে নিজেকে ঘিরে ফেলেছে। ড. ইউনূস তখন নতুন নির্বাচন চেয়েছিলেন।

বাংলাদেশে রাজনৈতিক পট পরিবর্তনের অভ্যন্তরীণ পরিস্থিতি যতই পেকে উঠুক বা দৃশ্যমান হোক, জনপ্রিয়তাহীন দলগুলো তার সুযোগ নিতে পারে না। অগ্নিগর্ভ বিপ্লবী পরিস্থিতি বিরাজমান থাকলেও মেরুদণ্ডহীন অপদার্থ বামপন্থীরা আন্দোলন গড়ে তুলতে পারে না। এদেশে বরাবরই বর্হিশক্তির নগ্ন হস্তক্ষেপ ঘটে। ১৯৯০ এর গণঅভ্যুত্থানের পরেও ঘটেছিল, ১/১১র সময়ে তো ঘটেছিলই। ২০০৮ সালে ঘটেছিল। এমনকি ২০১৩ সালে ‘শাহবাগ’ ‘শাপলা’ ঘটনাবলি নিয়েও শক্তিশালী বিদেশি দেশগুলো ‘ইন’ করেছিল। ২০১৪ সালের নির্বাচনের পর থেকেই যার মাত্রা বাড়তে বাড়তে ২০২৪-এ এসে যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্যসহ ইউরোপের একাধিক দেশ, জাতিসংঘ, ইউরোপীয় ইউনিয়ন প্রকাশ্যে ‘নাক গলিয়েছে’। এদেশের রাজনীতিবিদরাই সেই সুযোগ করে দিয়েছে। কখনও বিরোধী দলে থাকাকালিন নালিশ করেছে, আবার সরকারে থাকাকালিন পক্ষে রাখার জন্য দূতিয়ালি করেছে।

গত সাড়ে সাত মাসে বিশ্ব রাজনীতিতে অনেকগুলো পরিবর্তন ঘটে গেছে। যার ফলশ্রুতিতে একসময় যে বিদেশি শক্তিগুলো আওয়ামী লীগ সরকারকে হঠিয়ে ড. ইউনূসকে ক্ষমতায় বসিয়েছিল, আজ তাদের অনেকেই তাকে আর বিশ্বাস করছে না। কারণ ওই শক্তিগুলো নিজেরা কট্টর মৌলবাদীদের ‘নারিশ’ করলেও তাদের নাকের ডগায় আরও একটি দেশ ক্রমশঃ র্যাডিক্যাল ইসলামিস্টদের দখলে চলে যাচ্ছে দেখে এবার নড়েচড়ে বসেছে।

আরও নির্দিষ্ট করে বললে- আমেরিকার প্রশ্রয়ের হাত যাদের মাথার ওপর থেকে সরে যায়, তাদের মাথায় ইউরোপীয় হাতগুলো খুব বেশিদিন থাকে না, কেননা দিন শেষে ওরাও ওই আমেরিকার ওপরেই কোনও না কোনোভাবে নির্ভরশীল। তাই ড. ইউনূস এখন যতোই অবসরপ্রাপ্ত কূটনীতিকদের, নোবেল লরিয়েটদের কিংবা তার কথিত ‘ওয়াল্ড কানেকশন’ দিয়ে চেষ্টা করুন না কেন, তারা সাড়া দেবে না। ‘ডেড হর্স’-এর ওপর কেউ বাজী ধরে না।

 

—————

সংবাদটি শেয়ার করুন

আরো সংবাদ পড়ুন

পুরাতন সংবাদ পড়ুন

সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি রবি
 
১০১১১২১৩১৪১৫১৬
১৭১৮১৯২০২১২২২৩
২৪২৫২৬২৭২৮২৯৩০
৩১  
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
ওয়েবসাইট ডিজাইন: ইয়োলো হোস্ট