1. news@spordhanews.com : স্পর্ধা নিউজ প্রতিদিন : স্পর্ধা নিউজ প্রতিদিন
  2. info@www.spordhanews.com : স্পর্ধা নিউজ প্রতিদিন :
মঙ্গলবার, ২৩ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ০৩:২৯ অপরাহ্ন
সর্বশেষ :
সোভিয়েত ইউনিয়নে কমিউনিস্ট আন্দোলনের বিশ্বাসঘাতকতা ড. ইউনূসের জাতিসংঘ সফর: আওয়ামী লীগের বিক্ষোভের প্রস্তুতি! স্মরণ: শহীদ জুবায়ের চৌধুরী রিমু- এবার ভোটাধিকার কেড়ে নেওয়া হল শেখ হাসিনার আবু জাফর ও ফরিদা পারভীন ।। আদর্শের জন্য গভীর গোপনে ভালোবাসা ও বন্ধন ত্যাগকরা দুজন মানুষ।। দল নিষিদ্ধ করলে নির্বাচন কাদের নিয়ে হবে ? প্রশ্ন জনমনে মাইক্রোসফটের কর্মীদের জন্য খারাপ খবর! নেপাল কেন রক্তাক্ত হলো ? বলিউড তারকা –বিজেপি নেতা- মিঠুন চক্রবর্তী তৃণমূল নেতার বিরুদ্ধে ১০০ কোটি রুপির মানহানি মামলা করেছে। ট্রাফিক ব্যবস্থা বিশৃঙ্খলাপূর্ণ হওয়ায় মোটরসাইকেল বেশি ঝুঁকিপূর্ণ বাহন হয়ে উঠেছে

ইউনুস সরকারের ‘অপারেশন ডেভিল হান্টে’র জালে ৪০ জন ।। গাজিপুর অশান্তিতে ।। জারি ধরপাকড়

অনির্বান
  • প্রকাশিত: রবিবার, ৯ ফেব্রুয়ারী, ২০২৫
  • ২২৫ বার পড়া হয়েছে

 

গাজিপুরে আওয়ামি লিগের প্রাক্তন মন্ত্রীর বাড়িতে হামলা রুখতে দুষ্কৃতীদের মারধরের ঘটনায় ধৃতরা হাসিনারই সমর্থক, দাবি পুলিশ সুপারের।

 

স্পর্ধা নিউজ প্রতিদিন অনলাইন ডেস্ক:

বাংলাদেশের অস্থির পরিস্থিতি সামলাতে এখন ইউনুস সরকারের অস্ত্র ‘অপারেশন ডেভিল হান্ট’ বা শয়তানের খোঁজ। শুক্রবার রাতে আওয়ামি লিগ নেতা মোজাম্মেল হকের বাড়িতে হামলা চালাতে যাওয়া দুষ্কৃতীদের প্রহারের ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে ধরপাকড় শুরু করেছে পুলিশে। গাজিপুরের পুলিশ সুপার চৌধুরী জাবের সাদেকের দাবি, এখনও পর্যন্ত ৪০ জন গ্রেপ্তার করেছে, যার মধ্যে বেশিরভাগই আওয়ামি লিগ সমর্থক। তবে ‘শয়তানের খোঁজ’ এখনও চলছে বলেই জানিয়েছেন তিনি। এসবের জেরে রবিবার দিনভর চাপা উত্তেজনা গাজিপুর এলাকায়।

শুক্রবার গভীর রাত থেকেই উত্তপ্ত হয়ে ওঠে ঢাকার অদূরে গাজিপুর এলাকা। সেখানকার দক্ষিণখানে আওয়ামি লিগ সরকারের প্রাক্তন মন্ত্রী মোজাম্মেল হকের বাড়িতে হামলার উদ্দেশে জড়ো হয় একদল দুষ্কৃতী। কিন্তু স্থানীয় বাসিন্দারা তাদের ধরে ফেলে মারধর করে বলে অভিযোগ। তাতে ১৫ জন আহত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি। শনিবার এই ঘটনার প্রতিবাদে রাস্তায় নামেন বৈষম্য বিরোধী ছাত্র সংগঠনের একদল সদস্য। তাঁদের পালটা অভিযোগ, গাজিপুরে আওয়ামি লিগ সমর্থকরাই তাণ্ডব চালিয়েছে। আরও দাবি, মোজাম্মেল হকের বাড়িতে ভাঙচুর নয়, সেখানে ডাকাতির খবর পেয়ে আটকাতে গিয়েছিলেন ছাত্ররা। তাতে মারের মুখে পড়তে হয় তাঁদের। ফলে শনিবার দিনভর দফায় দফায় বাংলাদেশের বিভিন্ন জায়গায় বৈষম্যবিরোধী ছাত্রদের বিক্ষোভ কর্মসূচি চলে। তার মাঝে সন্ধ্যা সাড়ে ছটা নাগাদ ডেপুটি কমিশনারের কার্যালয়ের সামনে আচমকা গুলি চলে, জখম হন এক ছাত্র।

পরিস্থিতি হাতের বাইরে বেরিয়ে যাওয়ার আশঙ্কায় ইউনুস সরকার ‘অপারেশন ডেভিল হান্ট’-এর নির্দেশ দেয়। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রকের উপদেষ্টা জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী জানান, বাংলাদেশের সেনা, বায়ুসেনা, নৌসেনা এবং পুলিশ, বিজিবি, উপকূলরক্ষী বাহিনীর সমন্বয়ে তৈরি বিশেষ বাহিনী এই অপারেশন চালাবে। তাঁর কথায়, ”শয়তানের মানে কী? এটা আসলে অশুভ শক্তির আস্ফালন। যারা এই দেশকে অশান্ত করার ষড়যন্ত্র করছে, আইনশৃঙ্খলা ভাঙছে, সন্ত্রাসমূলক কার্যকলাপ করছে, তাদের বিরুদ্ধে এই অপারেশন। শয়তানদের রুখতে হবে। সর্বোচ্চ সাজা হবে তাদের। নিরীহ ছাত্রদের উপর বর্বরোচিত আক্রমণ আমরা মানব না।” তাঁর এই ভাষণেই উদ্দীপ্ত হয়ে ধরপাকড় শুরু করে যৌথ বাহিনী। একে একে ৪০ জন ধরা পড়ে। এখনও চলছে ধরপাকড়।

তথ্যসুত্রঃ

প্রতিদিন

সংবাদটি শেয়ার করুন

আরো সংবাদ পড়ুন

পুরাতন সংবাদ পড়ুন

সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি রবি
 
১০১১১২১৩১৪১৫১৬
১৭১৮১৯২০২১২২২৩
২৪২৫২৬২৭২৮  
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
ওয়েবসাইট ডিজাইন: ইয়োলো হোস্ট